প্রাথমিকভাবে অতিবৃষ্টি, আগাম সতর্কতা না দিয়ে উজান থেকে পানি ছেড়ে দেওয়া, খাল-বিল ভরাট, জলবায়ু পরিবর্তন এবং একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন স্থানের বাঁধগুলো নির্মাণের পর থেকে দীর্ঘসময় ধরে মেরামত না করা বন্যার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছে...
বাংলাদেশের পানির অধিকার ও হিস্যা নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনার জন্য শিগগিরই উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। জনগণের কথা শুনে এ আলোচনা করা হবে এবং ফলাফলও জনগণকে জানানো হবে। আন্তর্জাতিক নদীর পানি ভাগাভাগির বিষয়টি অত্যন্ত জটিল হলেও জরুরি তথ্য ভাগাভাগি রাজনীতি নয়। কোথায় কোথায় স্ট্রাকচার, কী পরিমাণ বৃষ্টিপাত, তা জানাতে
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সরকারি পর্যায়ে নীরব থাকার সময় শেষ হয়ে গেছে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ভারত ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জানাতে হবে।
দেশের নদী রক্ষায় আইনের কঠোর প্রয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের নদীগুলো রক্ষা ও দখল হওয়া নদী পুনরুদ্ধার করতে হবে। এ লক্ষ্যে আইনের কঠোর প্রয়োগ শুরু করা হবে। এ কার্যক্রমে জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন